পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট সীমান্ত রয়েছে যে দেশগুলোর মধ্যে!!

পৃথিবীর সব স্বাধীন দেশই সীমান্ত নামক এক কাল্পনিক রেখা দ্বারা অপর একটি স্বাধীন দেশ থেকে আলাদা।
সকল দেশেরই একটি নির্দিষ্ট বর্ডার বা সীমানা রয়েছ,যার ভেতরে দেশগুলো নিজেদের সার্বভৌমত্ব বজায় রাখে।

পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী দেশের সাথে সীমান্ত সংযোগ রয়েছে চীন ও রাশিয়ার,যার সংখ্যা ১৪ টি।
বাংলাদেশও ভারতের সাথে ৪১৫৬ কিমি এবং মিয়ানমারের সাথে ২৭১ কিমি সীমান্ত রয়েছে।


তবে বিশ্বে এমন কিছু দেশ আছে,যাদের সাথে অন্যদেশের সীমানা এতোটাই ছোট যে পায়ে হেঁটে পুরো সীমান্ত ঘুরে আসা যাবে।
চলুন আজ জেনে নেই পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট সীমান্ত রয়েছে এমন দেশগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

১.বতসোয়ানা-জাম্বিয়া সীমান্তঃ

আফ্রিকা মহাদেশে অবস্থিত দেশদুটির মধ্যে সীমান্ত দৈর্ঘ্য মাত্র ০.১৫ কিমি বা ১৫০ মিটার।এটিই বিশ্বের সবচেয়ে ছোট সীমান্ত।

এই সীমান্তটি কাজুংগুলা বর্ডার নামেই সর্বাধিক পরিচিত।

সীমান্তটি চোবে নদী ও জাম্বেসি নদীর সংযোগস্থলে অবস্থিত,যেখানে চোবে নদী বতসোয়ানা ও নামিবিয়াকে পৃথক করেছে এবং জাম্বেসি নদী জাম্বিয়া ও জিম্বাবুয়েকে পৃথক করেছে।

কাজুংগুলা সীমান্ত বিশ্বের সবচেয়ে ছোট সীমান্ত
কাজুংগুলা সীমান্ত

সুতারাং কাজুংগুলা পয়েন্টে চারটি দেশের সীমানা রয়েছে(জাম্বিয়া,বতসোয়ানা,নামিবিয়া,জিম্বাবুয়ে)।এরমধ্যে বতসোয়ানা ও জাম্বিয়ার সীমানা মাত্র ১৫০ মিটার।

দুটি দেশের মধ্যে সড়ক যোগাযোগ ও বানিজ্য বৃদ্ধি করার জন্য কাজুংগুলা পয়েন্টে জাম্বিয়া ও বতসোয়ানা যৌথভাবে একটি ব্রিজ নির্মাণ করেছে।ফলে দেশদুটির মধ্যে মানুষের যাতায়ত ও পণ্য পরিবহণ ব্রিজটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

২.ইতালি-ভ্যাটিকান সীমান্তঃ

পৃথিবীর ছিদ্রায়িত ৩ টি স্বাধীন রাষ্ট্রের মধ্যে একটি ভ্যাটিকান,যেটি পুরোপুরি ইতালির মধ্যে অবস্থিত।তাই এর পুরো সীমান্তই ইতালির সাথে।ইতালির সাথে এর সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৩.২ কিমি।

ভ্যাটিকান বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম স্বাধীন রাষ্ট্র,যার আয়তন মাত্র ০.৪৯ বর্গ কিমি।
ইতালি ও ভ্যাটিকানের মধ্যে কোনো অফিসিয়ালি সীমান্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেই,তবে সুইস গার্ডের কিছু স্টেশন আছে,যারা ভ্যাটিকানের নিরাপত্তা প্রদান করে।

ইতালি-ভ্যাটিকান সীমান্ত
ইতালি-ভ্যাটিকান সীমান্ত

ভ্যাটিকান সীমান্তের বেশীরভাগ অংশই প্রাচীন দেয়াল দিয়ে আবদ্ধ,তবে সেখানে ডজনখানেক মুক্ত পয়েন্ট রয়েছে।ফলে দুই দেশের নাগরিকেরা খুব সহজেই এক দেশ থেকে আরেক দেশে সহজে যাতায়ত করতে পারে।এরজন্য দেশ দুটির নাগরিকদের কোনো পাসপোর্ট বা ভিসার প্রয়োজন হয়না।

৩.ফ্রান্স -মোনাকো সীমান্তঃ

ইউরোপের দুটি দেশ ফ্রান্স ও মোনাকোর মধ্যে সীমান্ত দৈর্ঘ্য মাত্র ৪.৪ কিমি।

পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট সীমান্ত রয়েছে এমন দেশগুলোর মধ্যে এটি তৃতীয়।

মোনাকো বিশ্বের ২য় ক্ষুদ্রতম রাষ্ট্র,যার আয়তন মাত্র ২.০৪ বর্গ কিমি।দেশটি তিন দিক দিয়ে ফ্রান্সের দ্বারা পরিবেষ্টিত আর দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর অবস্থিত।

ফ্রান্স-মোনাকো সীমান্ত অনেকটাই মুক্ত ও নিরাপত্তাবিহীন।সীমান্তে কোনো কাঁটাতারের বেড়া বা দেয়াল নেই।বেশিরভাগ সীমানাই পিলার বা স্মৃতিস্তম্ভ দ্বারা চিহ্নিত।

মুক্ত সীমান্ত হওয়া সত্বেও ফ্রান্স-মোনাকো সীমান্ত ক্রসিংগুলোতে শুল্ক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রয়েছে।ক্রসিংগুলো মূলত মানুষের চেয়ে মালামালের গতিবিধি পর্যবেক্ষণের জন্য নির্মিত হয়েছে।

দুই দেশই তাদের নাগরিকদের এক দেশ থেকে অন্যদেশে ভ্রামণে কোনো কড়াকড়ি আরোপ করেনা।তাই আপনি চাইলেই দুদেশর মধ্যে কোনো সীমান্ত চেকিং ছাড়াই গাড়ি চালাতে বা হাঁটাহাঁটি করতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ কোন দেশের কাছে কতটি সাবমেরিন আছে??

৪.মিশর-ফিলিস্তিন সীমান্তঃ

আফ্রিকা মহাদেশর মিশর ও এশিয়া মহাদেশের ফিলিস্তিনকে সংযুক্তকারী বর্ডারটির দৈর্ঘ্য মাত্র ১১ কিমি।

দুদেশের এই সীমান্তটি স্টিলের দেয়াল দ্বারা বিভক্ত রয়েছে। এটি মিশর-গাজা বর্ডার নামেই সর্বাধিক পরিচিত,যার একমাত্র ক্রসিং পয়েন্টের নাম রাফা ক্রসিং।

মিশর-ইসরায়েল সীমান্ত

দৈর্ঘ্যে ছোট হলেও সীমান্তটিকে ফিলিস্তিনের লাইফলাইন বলা হয়।কেননা ইসরায়েলের বর্বরতা থেকে বাঁচতে অন্যদেশে পালানোর একমাত্র আন্তর্জাতিক পথ এটি।
ফিলিস্তিনিদের জন্য সকল আন্তর্জাতিক সহায়তাও এই সীমান্তের মাধ্যমে ফিলিস্তিনে আসে।নামে মিশর-ফিলিস্তিন বর্ডার হলেও এটি মূলত নিয়ন্ত্রণ করে মিশর ও ইসরায়েল।

এ নিয়ে ২০০৭ সালে চুক্তিও হয় দেশ দুটির মধ্যে।চুক্তি অনুযায়ী দুদেশর সীমান্তের ক্রসিংটি নিয়ন্ত্রণ করবে মিশর।তবে তা দিয়ে কোনো পণ্য ফিলিস্তিনে পরিবহণের ক্ষেত্রে অবশ্যই ইসরায়েলের অনুমোদন লাগবে।

রাফা ক্রসিংটি আন্তর্জাতিক বাফার জোন হিসেবেও চিহ্নিত,যেখানে সকল প্রকার সামরিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ

৫.স্পেন-মরক্কো সীমান্তঃ

পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট সীমান্ত গুলোর মধ্যে স্পেন-মরক্কো সীমান্ত উল্লেখযোগ্য।

ইউরোপ মহাদেশের স্পেন ও আফ্রিকা মহাদেশের মরক্কোর সংযোগস্থলে গঠিত সীমান্তটির দৈর্ঘ্য ১৮.৫ কিমি।

১৪ কিমি দৈর্ঘ্যের জিব্রাল্টার প্রণালী দ্বারা মরক্কো স্পেনের মূলভূমি থেকে পৃথক হয়েছে।তবে স্পেনের মালিকানাধীন তিনটি বিচ্ছিন্ন এলাকার সমন্বয়ে স্পেন-মরক্কো বর্ডারটি গঠিত।

স্পেন-মরক্কো সীমান্তের ছবি বিশ্বের সবচেয়ে ছোট সীমান্ত
স্পেন-মরক্কো সীমান্ত

এরমধ্যে স্পেনের মালিকানাধীন সিউটা সীমান্তের দৈর্ঘ্য ৮ কিমি,মেলিলা র দৈর্ঘ্য ১০.৫ কিমি এবং পেনন ডি ভেলেজ ডি লা গোমেরা র দৈর্ঘ্য মাত্র ৭৫ মিটার বা ০.০৭৫ কিমি।

সীমান্তটি তাঁরকাটার বেড়ার মাধ্যমে চিহ্নিত রয়েছে।
আফ্রিকা থেকে স্পেন হয়ে ইউরোপে ঢোকার সবচেয়ে সহজ রাস্তা হওয়ায় প্রতিবছর অনেক আফ্রিকান অভিবাসনপ্রত্যাশী সীমান্তটি অতিক্রম করার চেষ্টা করে।

স্পেন-মরক্কো সীমান্তের স্টিলের দেয়াল
স্পেন-মরক্কো সীমান্তে অভিবাসীদের ঢল

তাই সারাবছরই সীমান্তটিতে মানুষ ও পণ্য পরিবহনে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়ে থাকে।

৬.উত্তর কোরিয়া-রাশিয়া সীমান্তঃ

উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ার সীমানা মূলত তুমেন নদীর মোহনা বরাবর অবস্থিত,যার দৈর্ঘ্য ১৯ কিমি।

তুমেন নদীর মোহনার কাছাকাছি একটি বিন্দুতে চীন,উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ার সীমানা মিলিত হয়েছে।
উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ার সীমান্তটি নদী দ্বারা বিভক্ত থাকায় সীমান্তে কোনো কাঁটাতার বা পিলার নাই।

উত্তর কোরিয়া-রাশিয়া সীমান্ত
উত্তর কোরিয়া-রাশিয়া সীমান্ত

দুদেশের মধ্যে সম্পর্ক বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যে ১৯৫৯ সালে দুইদেশ মিলে তুমেন নদীর উপর একটি সেতু নির্মাণ করে যা “ফ্রেন্ডশিপ ব্রীজ” নামে পরিচিত।এই ব্রীজটিই দুটি দেশের মধ্যে একমাত্র সীমান্ত ক্রসিং।ব্রীজটিতে সড়ক ও রেল উভয় সংযোগই রয়েছে।

যেহেতু দুটি দেশই পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কবলে রয়েছে,তাই দুই দেশের পণ্য পরিবহন ও যোগাযোগে সেতুটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

৭.ক্রোয়েশিয়া-মন্টিনিগ্রো সীমান্তঃ

ইউরোপ মহাদেশে অবস্থিত দেশ দুটির মধ্যে সীমান্ত দৈর্ঘ্য মাত্র ২৫ কিমি।

ক্রোয়েশিয়া-মন্টিনিগ্রো সীমান্তে দেবেলি ব্রিজেগ-কারাসোভিচি এবং নিজিভিস-কনফিন নামক দুটি সীমান্ত ক্রসিং রয়েছে।

ক্রোয়েশিয়া-মন্টিনিগ্রো সীমান্তের ছবি বিশ্বের সবচেয়ে ছোট সীমান্ত
ক্রোয়েশিয়া-মন্টিনিগ্রো সীমান্ত

এদের মধ্যে প্রধান ক্রসিং হলো দেবেলি ব্রিজেগ-কারাসোভিচি ক্রসিং।এটিই সর্বাধিক মানুষ ব্যবহার করে থাকে কেননা ক্রসিংটি এড্রিয়াটিক হাইওয়েতে অবস্থিত যা দুটি দেশকে সড়কপথে সংযুক্ত করেছে।

অপরদিকে নিজিভিস-কনফিন ক্রসিংটি অনেক ছোট এবং এর সড়কব্যবস্থাও উন্নত না হওয়ায় সীমান্তটি ততটা ব্যস্ত না।

দেশ দুটির মধ্যে সীমান্তদৈর্ঘ্য ছোট হলেও এটি অনেক ব্যস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ কেননা মন্টেনিগ্রো থেকে গাড়িতে করে ইউরোপের বড় শহরে যাওয়ার জন্য ক্রোয়েশিয়া একটি শর্টকাট রুট হিসেবে বিবেচিত হয়।

আরও পড়ুনঃ বিশ্বের দীর্ঘতম দশটি নদীর তালিকা।

৮.অস্ট্রিয়া-লিশটেনস্টাইন সীমান্তঃ

ইউরোপ মহাদেশে অবস্থিত দেশদুটির সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৩৪.৯ কিমি।সীমান্তটি লিশটেনস্টাইন এর পূর্বাংশ এবং অস্ট্রিয়ার ভোরার্লবার্গ রাজ্যের মধ্যে অবস্থিত।

সীমান্তটিতে কোনো তারকাঁটার বেড়া কিংবা দেয়াল দ্বারা বেষ্টিত নয়,কেবলমাত্র সীমানা পিলার দ্বারা চিহ্নিত করা রয়েছে।

লিচটেনস্টাইন সীমান্তে কিছু চেকপোস্ট রয়েছে,যেগুলো সুইচ আর্মি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।তবে সেখানে কোনো প্রকার কড়াকড়ি আরোপ করা হয়না।

লিশটেনস্টাইন বিশ্বের ৬ষ্ঠ ক্ষুদ্রতম রাষ্ট্র যার আয়তন ১৬০ বর্গ কিমি।দেশটিতে কোনো বিমানবন্দরও নেই।

অস্ট্রিয়া-লিশটেনস্টাইন-সুইজারল্যান্ড সীমান্তের ট্রাইপয়েন্ট
অস্ট্রিয়া-লিশটেনস্টাইন-সুইজারল্যান্ড সীমান্তের ট্রাইপয়েন্ট

অস্ট্রিয়া ও লিশটেনস্টাইন শেনজেনভুক্ত দেশ হওয়ায় এক দেশের নাগরিক অপরদেশে খুব সহজেই ভ্রমণকরতে পারে।
আপনি চাইলেই কোনো প্রকার ট্যাক্স ছাড়াই সহজে গাড়ি চালিয়ে এক দেশ থেকে অন্যদেশে যেতে পারবেন।

৯.ইতালি-সান মারিনো সীমান্তঃ

সান-মারিনো ভ্যাটিকানের মতোই ছিদ্রায়িত রাষ্ট্র যা পুরোপরি ইতালির মধ্যে অবস্থিত।তাই দেশটির সমস্ত সীমানাই ইতালির সাথে।

ইতালি ও সান মারিনোর মধ্যে সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৩৯ কিমি।
সান মারিনোর দক্ষিণ-পশ্চিমের বর্ডারটি ইতালির মার্চে এবং উত্তর-পূর্বাংশটি ইতালির ইমিলিয়া রোমাগনা শহর দিয়ে বেষ্টিত।

ইতালি-সান মারিনো সীমান্তের ছবি বিশ্বের সবচেয়ে ছোট সীমান্ত
ইতালি-সান মারিনো সীমান্তের ছবি

সান মারিনো বিশ্বের ৫ম ক্ষুদ্রতম রাষ্ট্র যার আয়তন ৬১.২ বর্গ কিমি।

ইতালি-সান মারিনো সীমান্তটি পুরোপুরি খোলা।
সীমান্তে কোনো কাঁটাতারের বেড়া কিংবা দেয়াল নেই।শুধুমাত্র সীমানা পিলার দিয়ে দেশদুটির সীমানা চিহ্নিত হয়েছে।

ইতালি-সান মারিনো সীমান্ত পিলার
ইতালি-সান মারিনো সীমান্ত পিলার

এতে কোনো ইমিগ্রেশন,চেকপোস্ট কিংবা কোনো কড়াকড়িও আরোপ করা নাই।
তাই দুই দেশের মানুষ অবাধে একটি দেশ থেকে অন্য দেশে যেতে পারে।

১০.আর্মেনিয়া-ইরান সীমান্তঃ

পশ্চিম এশিয়ায় অবস্থিত দেশ দুটির মধ্যে ৪৪ কিমি এর সীমান্ত সংযোগ রয়েছে।সীমান্তের প্রধান ক্রসিংয়ের নাম নূরদুজ-আগারাক।

আর্মেনিয়া-ইরান সীমান্তের ছবি বিশ্বের সবচেয়ে ছোট সীমান্ত
ইরান-আর্মেনিয়া সীমান্তের ছবি

আর্মেনিয়া-ইরান সীমান্ত আন্তর্জাতিক রাজনীতির জন্য এটি কৌশলগত ভূখন্ড হয়ে উঠেছে।ইরানের জন্য সীমান্তটি সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ কেননা এটি ইরানের নির্ভরযোগ্য একটি রুট যার মাধ্যমে দেশটি তুরস্ক ও আজারবাইজানের সাহায্য ছাড়াই সরাসরি ইউরোপে প্রবেশ করতে পারে।

আর্মেনিয়া-ইরান সীমান্তের ম্যাপ
আর্মেনিয়া-ইরান সীমান্তের ম্যাপ

নাগার্নো-কারাবাখ যুদ্ধের সময় সব দেশ সীমান্ত বন্ধ করে দিলেও ইরান এই সীমান্তটি আর্মেনিয়ার জন্য চালু রাখে।

এই সীমান্ত রুট দিয়েই পাইপলাইনের মাধ্যমে আর্মেনিয়া ইরান থেকে প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানি করে থাকে।

তথ্যসূত্র:
১.https://www.worldatlas.com/articles/which-countries-border-liechtenstein.html
২.https://www.washingtonpost.com/news/worldviews/wp/2018/03/24/russia-wants-to-build-a-bridge-to-north-korea-literally/
৩.https://wwwrforg.cdn.ampproject.org/v/s/www.rfa.org/english/news/korea/russia-north-korea-road-bridge-tumen-river
৪.https://www.etiasauthorisation.com/schengen-countries/etias-san-marino
৫.https://www.sanmarinosite.com/en/castles/info-territory/
৬.https://regionalpost.org/en/articles/why-is-the-border-with-armenia-important-for-iran.html
৭.https://www.nationalgeographic.com/travel/article/cross-country
৮.https://www.total-montenegro-news.com/travel/925-cross-the-border-from-dubrovnik-to-montenegro-the-ultimate-guide

Back To Top